Join Telegram Channel

দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম A to Z

দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম A to Z

 ‘দালাল ছাড়া’ পাসপোর্ট করার নিয়ম

দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম A to Z


১. পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে/ই-পাসপোর্ট করার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা

  • জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ (নিম্নোক্ত বয়স অনুযায়ী)১৮ বছরের নিচে হলে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ
  • ১৮-২০ বছর হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) অথবা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন (BRC) সনদ
  • ২০ বছরের বেশি হলে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) আবশ্যক

এখন পাসপোর্ট করতে এই একটা ডকুমেন্টই আসল ও আবশ্যক। তবে আপনার পেশা, বৈবাহিক অবস্থা ও পাসপোর্ট অফিস ভেদে বেশ কিছু অতিরিক্ত কাগজ লাগতে পারে।

সেগুলো নিম্নরূপঃ

  • পেশাগত প্রমাণ (যেমন ছাত্র হলে স্টুডেন্ট আইডি, জব হোল্ডার হলে জব আইডী, ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স, কৃষক হলে জমির খতিয়ান এসব)
  • ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার, উকিল ও অন্যান্য পেশার লোকদের ক্ষেত্রে পেশাগত সনদ
  • সরকারী চাকুরীজীবীদের জন্য NOC বা Government Order-সরকারি আদেশ (GO/জিও)
  • নাগরিক সনদপত্র
  • পাসপোর্টে স্বামী বা স্ত্রীর নাম নতুন যুক্ত করলে কাবিননামা (কম বয়সীদের ক্ষেত্রে আবশ্যিক)
  • আগে কোন পাসপোর্ট থেকে থাকলে সেগুলোর মুল কপি ও ডাটা পেইজের ফটোকপি
  • ১৮ বছরের নিচের আবেদনকারীদের জন্য তাদের পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
  • ১৫ বছরের নিচের আবেদনকারীদের পিতা-মাতার পাসপোর্ট সাইজ ছবি অথবা বৈধ অভিভাবকের পাসপোর্ট সাইজ ছবি দিতে হবে
  • ৬ বছরের নিচের আবেদনকারীদের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট সাইজ ছবি ও 3R সাইজের (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড) ম্যাট পেপারে ল্যাব প্রিন্ট রঙ্গিন ছবি দিতে হবে
  • এছাড়া ঢাকার পাসপোর্ট অফিসগুলোতে বর্তমান ঠিকানা প্রমাণের জন্য ইউটিলিটি বিল, ভাড়াটিয়া চুক্তিপত্র এসব লাগতে পারে।
  • তবে অফিসে না লাগলেও পুলিশ ভেরিফিকেশনে বাবা, মা, স্বামী স্ত্রীর NID, ইউটিলিটি বিল, নাগরিক সনদ, পেশার প্রমাণ, স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণের জন্য জমির/ফ্ল্যাটের দলিল এসব লাগতে পারে।

২. পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করা

পাসপোর্ট ফরম পুরন করার জন্য প্রথমেই epassport official site লিংকে গিয়ে আপনার বর্তমান ঠিকানার জেলা ও পুলিশ স্টেশন সিলেক্ট করে ইমেইল ও ফোন নাম্বার দিয়ে রেজিস্টেশন করে নিন। এরপর ধাপে ধাপে খুব সতর্কতার সাথে আবেদন ফরম পুরন করুন। এখানে ফরম পুরন করার সময় এ বিষয়গুলো খেয়াল রাখুন।

  • আপনার নামে যদি শুধু একটা অংশ থাকে তবে শুধু Surname অংশ পুরন করুন। একাধিক অংশ থাকলে Given name ও Surname উভয় অংশে ভাগ করে দিন পুরো নাম।
  • কোন অবস্থাতেই কোন নামে ডট (.), কমা (,), হাইফেন (-) দিবেন না। আপনার সার্টিফিকেট, NID বা জন্ম নিবন্ধন যেখানেই থাকুক না কেন। এটা না দিলে কোন সমস্যা হবে না। দিলেই বরং অনাকাংখিত ঝামেলা হতে পারে।
  • ই-পাসপোর্ট আবেদনের সময় শুধুমাত্র আপনার NID বা জন্ম নিবন্ধনে যেভাবে নাম আছে হুবুহ সেভাবেই (ডট বাদে) আবেদন করতে হবে। তাই দরকার হলে আপনাকে আগে আপনার NID বা জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করে নিতে হবে।
  • ঠিকানা পুরনের সময় পূর্নাংগ ঠিকানা দিন। শহরের হোল্ডীং সহ ঠিকানা হলে City/Village/House ও Road/Block/Sector (optional) এই দুইটা ফিল্ডই ব্যবহার করুন। গ্রামে হলে শুধু City/Village/House এ গ্রামের নাম দিলেই হয়, Road/Block/Sector (optional) যেহেতু থাকে না তাই এটা অপশনাল।
  • স্থায়ী ঠিকানা ওইটাই দিবেন যেটাতে আপনার বা আপনার বাবার স্থায়ী ঠিকানা আছে। এর প্রমাণে পুলিশ ভেরিফিকেশনে জমি বা ফ্ল্যাটের দলিল লাগতে পারে।
  • আগের কোন পাসপোর্ট থাকলে ID Documents সেকশনে অবশ্যই সেটা সিলেক্ট করবেন ও সেই পাসপোর্ট এর তথ্য দিবেন।
  • এখন ID Documents সেকশনে সতর্কথার সাথে আপনার NID বা জন্ম নিবন্ধনের নাম্বার দিবেন (যেটা দিয়ে আবেদন করবেন)।
  • Parental information এ বাবা মায়ের নাম দিবেন। তাদের National ID নাম্বার না দিলেও সমস্যা নাই।
  • Guardian information শুধু যাদের দরকার তাদের দিবেন। এতা শুধু তাদের জন্য যাদের লিগ্যাল গার্ডিয়ান আছে। বাকিরা এটাতে কিছুই পুরন করবেন না।
  • Spouse Information এ ম্যারিড দিলে কাবিননামা দিতে হবে ও স্পাউজ এর নাম ও অন্যান্য তথ্য দিতে হবে।
  • Emergency contact এ আপনি যেকোন নাম দিতে পারেন এতে কোন ভেরিফিকেশন বা সমস্যা হবে না। এটা সাধারণত দেয়া হয় ইমার্জেন্সিতে দেশে কার সাথে যোগাযোগ করতে হবে সেজন্য।
  • Passport options এ আপনি আবেদনের ধরন ও পৃষ্ঠা সংখ্যা সিলেক্ট করবেন ও সে অনুযায়ী পাস্পোর্ট ফি দেখাবে।
  • Delivery Options & Appointment এ আপনাকে দেখাবে, আপনি যে কেন্দ্রে আবেদন করবেন সেখানে কোন এপয়েনমেন্ট লাগে কিনা। সাধারণত ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে এপয়েনমেন্ট লাগে না। আর ঢাকার কেন্দ্রগুলোতে এপয়েনমেন্ট লাগে। এখন নিয়মিত আবেদনে ২ মাসের মাঝেও ডেট পাওয়া যাচ্ছে না। সেক্ষেত্রে জরুরি সিলেক্ট করে দেখুন আগে পান কিনা। তাও না পেলে ও আপনার দ্রুত লাগলে জরুরি বা Express আবেদন সিলেক্ট করে আবেদন সাবিমিট করুন আর ব্যাংকে অতিব জরুরি/Super Express ফি প্রদান করুন। এতে আপনি কোন এপয়েনমেন্ট ছাড়াই যেকোনদিন আবেদন জমা দিতে পারবেন।

শেষ ধাপে আপনাকে একটা সামারি দেখাবে যে আপনি আবেদন চেক করে দেখুন কোন ভুল আছে কিনা। সব কয়েকবার চেক করে দেখুন ঠিক আছে কিনা। সব ঠিক থাকলে সাবমিট করে দিন। একবার সাবমিট করলে আপনি আর এডিট করতে পারবেন না।

  • এখন আপনি সামারি প্রিন্ট করতে পারবেন ও ফর্ম ডাউনলোড করতে পারেন।
  • সবশেষে এপ্লিকেশন ফরমের শেষ পাতায় আপনার স্বাক্ষর ও তারিখ দিন

২.১ পাসপোর্ট ফরম পুরনের কিছু সতর্কতা ও তথ্য

আবেদন খুব সতর্কতার সাথে পুরন করতে হবে। কারণ একটু ভুল হলেই বলবে আবেদন ক্যানসেল করতে। আর আপনি নিজে নিজে সাইট থেকে আবেদন ক্যানসেল করতে পারবেন না। এর জন্য অফিসে আবেদন করলে কিছুদিন পর আবেদন ডিলিট হবে। তা হয়রানি এড়াতে সতর্কতার সাথে ফরম পুরন করুন।

একটা NID বা BRC দিয়ে একবার আবেদন সাবমিট করে ফেললে সেটা ডিলিট না হওয়া পর্যন্ত ওই NID বা BRC দিয়ে আর আবেদন করতে পারবেন না।

কোন তথ্য সংশোধন করতে হলে এফিডেবিট ও সংশোধন আবেদন করতে হবে। তারপরেও কয়েকমার Bcakened verification এ আটকে থাকবে। আপনাকে বার বার পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে তাগাদা দিতে হবে।

৩.১ ই-পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম

ফরম পুরন করার পর আপনি এখন দুই উপায়ে পাসপোর্ট ফি জমা দিতে পারেন। দেখে নিন ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম।

৩.১.১ ব্যাংকে পাসপোর্ট ফি জমা দেয়া

এখন আপনার আশেপাশে প্রায় অব ব্যাংকেই এ চলানের মাধ্যমে পাসপোর্টের টাকা জমা দিতে পারবেন। তবে সব ব্যাংক নাও নিতে পারে। তাই আগে জেনে নিন আপনার সুবিধাজনক কোন ব্যাংকে পাসপোর্ট ফি জমা নেয়। তারপর নিচের ডকুমেন্টস নিয়ে ফি জমা দিন।

NID বা জন্ম নিবন্ধন সনদ (যেটা দিয়ে পাসপোর্ট এপ্লিকেশন করেছেন)

এপ্লিকেশন সামারি পেইজ

আর ব্যাংকে একটা ফর্ম দিবে পুরন করতে

৩.১.২ এ-চালানের মাধ্যমে নিজে জমা দেয়া

এছাড়া আপনি চাইলে রকেট, বিকাশ, ডিবিবিএল নেক্সাস বা অন্যান্য ব্যাংকের ভিসা ও মাস্টার্কার্ড দিয়ে অনলাইনে ও এ-চালানের এপে পাসপোর্ট ফি দিতে পারবেন।

একই ভাবে AChallan এর মোবাইল এপের মাধ্যমেও ফি দিতে পারবেন। এপ ডাউনলোড করুন এন্ড্রয়েড ও আইওএস। এপে রেজিস্ট্রেশন করে পাসপোর্ট ফি সিলেক্ট করে NID নাম্বার দিলে অটো নাম ও ঠিকানা সার্ভার থেকে চলে আসবে ও শেষের দিকে পেমেন্ট অপশন পাবেন।

দুইভাবেই পেমেন্ট সম্পন্ন হলে চালান ডাউনলোড করতে পারবেন। চালান ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিন। চালান চাইলে ভেরিফাই করতে পারেন এই সাইট থেকে।

সতর্কতাঃ

পাসপোর্ট আবেদনকারীর নাম ও চালানের নাম একই দিতে হবে। না হলে আবেদন নিবে না।

চালানে ডট (.) থাকা বা না থাকায় কোন সমস্যা হবে না।

এ চালানে পেমেন্ট ফেইল হতে পারে। মানে টাকা কাটবে কিন্তু চালান আসবে না এমন হতে পারে।

৪. আবেদন পাসপোর্ট অফিসে জমা দেয়া ও বায়োমেট্রিক এনরোলমেন্ট সম্পন্ন করা

উপরে পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে/প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করা সেকশনে আমরা কি কি কাগজ লাগবে সেগুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু এখানে আমি সংক্ষেপে আবার কাগপত্রের লিস্ট দিচ্ছি যাতে আপনি অফিসে যাওয়ার আগে কাগজগুলো চেক করে নিতে পারেন।

চালান কপি (পেমেন্ট স্লিপ)

এপ্লিকেশন সামারি এপয়েনমেন্টসহ (যদি লাগে)

এপ্লিকেশন ফরম (৩ পৃষ্ঠা)

NID বা জন্ম নিবন্ধরের ফটোকপি (আসলটাও দেখাতে হবে)

পেশাগত প্রমাণ (স্টুডেন্ট আইডি, জব আইডী, ট্রেড লাইসেন্স, NOC, GO ইত্যাদি)

কাবিননামা (যদি লাগে)

নাগরিক সনদপত্র

ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি

পুর্ববর্তী পাসপোর্ট এর ফটোকপি (যদি থাকে-আসলটাও দেখাতে হবে)

এছাড়া বাচাদের কি কি লাগবে তা আর এখানে আবার দিলাম না, উপরে দেয়াই আছে সেটা দেখে নিবেন।

এখন ফরম পুরন করে, পাসপোর্ট পেমেন্ট করে নিমোক্ত কাগজপত্র নিয়ে আপনার এপয়েনমেন্ট ডেটে (আপনার অফিসে এপয়েনমেন্ট না লাগলে যেকোনদিন) পাসপোর্ট অফিসে চলে যান। সিরিয়াল ধরে কাগজ জমা দিন কাউন্টারে। সব কিছু ঠিক থাকলে তারা আপনার আবেদন জমা নিবে এবং কোন রুমে যেতে হবে সেটা বলে দিবে। রুম নাম্বার অনুযারি পাঠানো রুমে গিয়ে আপনার আঙ্গুলের ছাপ দিন, ছবি তুলুন, চোখের স্ক্যান এবং সিগনেচার দিয়ে একটা রশীদ দিবে সেটা নিয়ে ভালো করে দেখুন কোন ইনফরমেশনে ভূল আছে কি না। এই রশীদে যে ইনফরমেশন দেখাবে তা আপনার পাসপোর্টে হুবুহু সেইম ই প্রিন্ট হবে। তাই কিছু ভূল দেখতে পেলে সাথে সাথে দ্বায়ীত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানান। নাহলে পাসপোর্ট প্রিন্ট হয়ে গেলে আর সংশোধন করতে পারবেন না।

কোন ঝামেলা হলে বা হয়রানির স্বিকার হলে ওই পাসপোর্ট অফিসের পরিচালকের সাথে কথা বলুন। তারা অনেক হেল্পফুল। আপনি আপনার কেন্দ্রের কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে এই লিস্টে থাকা ফোন নাম্বারে যোগাযোগ করুন।

৫. পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন

সাধারণত আবেদন পত্র জমা দেয়ারনত৩-৭ দিনের মধ্যেই আপনাকে পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য ডাকা হবে। পুলিশ আপনার বাড়িতে আসতে পারে অথবা আপনাকে তাদের অফিসেও যেতে বলতে পারে অথবা অন্য কোথাও দেখা করতে বলতে পারে। পুলিশ ভেরিফিকেশন করতে কি কি লাগে তা আপনার অবস্থান, বয়স, পেশা বা তদন্তকারী কর্মকর্তার উপর নির্ভর করে আসলে। আপনাকে নিচের ডকুমেন্টগুলোর মাঝে


কিছু দিতে হতে পারে।

আপনার NID/BRC

নাগরিক সনদ

ইউটিলিটি বিল

পেশাগত প্রমাণ

বাবা/মায়ের NID

জমি বা ফ্ল্যাটের দলিল

বাবা/মায়ের আইডি সবার লাগে না। ঢাকায় হলে জমি বা ফ্লাটের দলিল চায় বেশি। জেলা পর্যায়ে লাগে না সাধারণত। যাইহোক চিন্তার কিছু নেই, পুলিশ আপনাকে ফোন দিয়ে জানাবে কি কি লাগবে, আপনি সেগুলো নিয়ে যাবেন।

আপনার পাসপোর্ট আবেদন ফর্মে যদি স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা যদি ভিন্ন হয় তাহলে দুই যায়গাতেই ভেরিফিকেশন হবে। আর একই ঠিকানা হলে এক জায়গাতেই হবে।

এই পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনেই আসলে অনেকের অভিযোগ থাকে ঘুষ চাওয়ার ব্যাপারে। আপনি যদি এমন পরিস্থিতির স্বিকার হোন তাহলে টাকা দিতে রাজি হবেন না। আপনার সকল ডকুমেন্ট যদি ভ্যালিড থাকে তাহলে অফিসার আপনার কিছুই করতে পারবে না। তাকে একটা নির্দিষ্ট সময় পরে এমনিই রিপোর্ট জমা দিতে হবে। আপনার সব ভ্যালিড থাকলে নেগিটিভ রিপোর্ট দিতে পারবে না। শুধু আপনার পাসপোর্ট এর রিপোর্ট জমা দিতে একটু দেরী করতে পারবে এই যা। আর না হলে আপনার ৫০০-১৫০০ টাকা দিতে হবে। তবে আদর্শ রেট হচ্ছে ১০০০ টাকা 😀

আসলে বেশীর ভাগ মানুষ টাকা চাওয়ার আগেই দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে থাকে। যার দরুন কিছু অসাধু অফিসার আরো সুযোগ পেয়ে যায়। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই অলিখিত এবং অনৈতিক নিয়ম পরিবর্তন করা যায়।

পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়ে যাবে ২-৩ দিনের মাঝেই আপনার পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেঞ্জ হবার কথা। না হলে আপনার তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন। যাদের ২ সপ্তাহ হয়ে গেছে ভেরিফিকেশন সন্তোষজনক মেসেজ আসছে কিন্তু এখনো স্ট্যাটাস পেন্ডিং দেখাচ্ছে তারা যত দ্রুত সম্ভব আপনার ভেরিফিকেশন অফিসার অথবা DSB তে যোগাযোগ করুন (অথবা যারা মেসেজ পেয়েও পেন্ডিং আছে)। না হলে এভাবেই থাকবে।

পুলিশ ভেরিফিকেশন হয়ে গেলে আপনার সব কাজ শেষ।

৬. পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক করার নিয়ম

এবার পাসপোর্ট পাওয়ার ম্যাসেজের জন্য অপেক্ষা করুন। তবে আবেদনের পর থেকেই আমাদের মনে শুধু ঘুরতে থাকে একটা প্রশ্ন যে ‘পাসপোর্ট কবে পাব?’ আপনার পাসপোর্ট এর পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা চেক করার জন্য অনলাইনে মাঝে মাঝে ঢুকে আপনার পাসপোর্ট এখন কোন অবস্থায় আছে দেখুন।

আপনার Application ID ( পাসপোর্ট এর ছবি তোলার পরে আপনাকে যে রশীদ দেবে সেখানে লেখা থাকবে ) অথবা Online Registration ID (ফরমে বা সামারি পেইজে আছে) এবং জন্ম তারিখ দিইয়ে ক্যাপচা ভেরিভাই করুন। তাহলেই আপনার পাসপোর্ট এর পাসপোর্টের বর্তমান অবস্থা দেখতে পারবেন। আর আপনি যদি নিজে একাউন্ট খুলে এপ্লাই করেন তাহলে একাউন্টে লগিন করেও স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন।

Our Youtube Channel Subscribe Now
IMO Channel Join IMO Now
WhatsApp Channel Join Now

COMMENTS

5

Welcome to Sowkat.com

আমাদের WhatsApp এ Follow করতে
এখানে ক্লিক করুন
আমাদের IMO এ জয়েন করতে
এখানে ক্লিক করুন
Name

Akiz group of industry,1,Akiz history,1,Akiz industry,1,Ambani's education,1,Ambani's education qualification,1,apply now bd,6,Bangladesh Smart Card status check,1,bd army job,1,bd mobile price,1,BD NID CARD DOCUMANT,1,BD smart card information,1,BD Smart Card status check,1,bee,1,Book,1,BPL LIVE,1,BPL LIVE PHONE,1,braille,1,button,1,cox's news,1,E PASSPORT,5,e passport verification,4,facebook status,2,facebook tips,1,facebook tips and tricks,2,facts,1,Habit,1,happy new year 2025 status,1,infinix,1,introduce Ambani's family,1,job,1,job circular 2025,1,job update,1,lifestyle,1,lift,1,LIVE CRICKET,1,LIVE TV,1,Mind setup,1,mobile price,1,Mukesh Ambani,1,new year 2025,2,new year 2025 status,2,NID BD,1,NID CARD INFO,1,Online Passport bd,4,PASSPORT,3,phone price in bangladesh,1,police verificaton,3,Reading,1,science,1,Smart Card status check,1,Tips,1,tips and tricks,1,TODAY BPL LIVE MATCH,1,trickbd,1,USSD,1,valentine day status 2025,1,valentine day status bangla,1,valentine day status new,1,valentineday post 2025,1,Verifid,4,welcome,1,মোবাইল,1,
ltr
item
Sowkat.com: দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম A to Z
দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম A to Z
দালাল ছাড়া পাসপোর্ট করার নিয়ম A to Z
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihxo3GEJ6wrgzFzvqMucjZTwk1frxyf15xZLtTgUiwQ7VWB3V_KkEodGWltrc_m3j02iSzpnX8XrLITbcyTkZSDxx8rZV6nQsMoUW0k8JiF6gaj3bWbNBhpOnJ3zdrcPksEol2_rllobxdZLva5Xi7BVr34xYmeUdiF_rMuuFlWy8Y-UPeFknsOwF2kHxu/s16000/Your%20paragraph%20text%20(1).png
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihxo3GEJ6wrgzFzvqMucjZTwk1frxyf15xZLtTgUiwQ7VWB3V_KkEodGWltrc_m3j02iSzpnX8XrLITbcyTkZSDxx8rZV6nQsMoUW0k8JiF6gaj3bWbNBhpOnJ3zdrcPksEol2_rllobxdZLva5Xi7BVr34xYmeUdiF_rMuuFlWy8Y-UPeFknsOwF2kHxu/s72-c/Your%20paragraph%20text%20(1).png
Sowkat.com
https://www.sowkat.com/2025/01/to-z.html
https://www.sowkat.com/
https://www.sowkat.com/
https://www.sowkat.com/2025/01/to-z.html
true
3777251542920097520
UTF-8
Loaded All Posts Not found any posts VIEW ALL Readmore Reply Cancel reply Delete By Home PAGES POSTS View All RECOMMENDED FOR YOU LABEL ARCHIVE SEARCH ALL POSTS Not found any post match with your request Back Home Sunday Monday Tuesday Wednesday Thursday Friday Saturday Sun Mon Tue Wed Thu Fri Sat January February March April May June July August September October November December Jan Feb Mar Apr May Jun Jul Aug Sep Oct Nov Dec just now 1 minute ago $$1$$ minutes ago 1 hour ago $$1$$ hours ago Yesterday $$1$$ days ago $$1$$ weeks ago more than 5 weeks ago Followers Follow THIS PREMIUM CONTENT IS LOCKED STEP 1: Share to a social network STEP 2: Click the link on your social network Copy All Code Select All Code All codes were copied to your clipboard Can not copy the codes / texts, please press [CTRL]+[C] (or CMD+C with Mac) to copy Table of Content